Skip to content
Home » তরকারি !

তরকারি !

এটি একটি দুর্দান্ত ভেষজ যা সবাই ব্যবহার করতে পারে। এই তরকারিটি আমরা শুধুমাত্র সুগন্ধের জন্য ব্যবহার করি এবং তারপর ফেলে দিই। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, আয়রন ও ফাইবার। শুধুমাত্র মশলা হিসেবে ব্যবহার করলে সম্পূর্ণ উপকার পাবেন না। তাই প্লেট থেকে ফেলে না দিয়ে খেতে হবে। তবেই আপনি পুরো সুবিধা পাবেন।

শিশুদের গোসলের আগে শিশুদের জিভে ‘সার’ নামক ওষুধ প্রয়োগ করা হয়। কিছু কারিপাতা ও ২টি কাঁচামরিচ ঘিতে ভেজে গরম পানিতে পিষে দিলে সার হয়। এটি শিশুদের জিভে প্রতিদিন লাগালে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং পেট সংক্রান্ত জটিলতা প্রতিরোধ করে। হাঁপানিও প্রতিরোধ করা হয় এবং দৃষ্টিশক্তি উন্নত হয়। ত্বক উজ্জ্বল হয়। এই অভ্যাস ত্যাগ করা এবং এটিকে ‘ক্রিপওয়াটার’ নামে দেওয়া এখনকার নিষ্ঠুর কাজ।

সিদ্ধ ঔষধ অনুসারে হজমের অসুখের কারণে পেটে গ্যাস হওয়াই সকল রোগের কারণ। গ্রামে একটি কথা আছে যে ‘বায়ু মুথুলা ওয়াধাম’। কারি পাতা দিয়ে তৈরি অন্নপোদি গ্যাসের সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা রাখে। কারি পাতার গুঁড়া 70 গ্রাম, সুকু, গোলমরিচ, ওমুম, কেয়াপোদি, জিরা, মৌরি, কালোজিরা 10 গ্রাম এবং ইন্দুপু 5 গ্রাম পিষে অন্নপোদি তৈরি করা হয়। এটি একটি বায়ুরোধী পাত্রে সংরক্ষণ করুন।

প্রতিদিন দুপুরে খাওয়ার সময় সিদ্ধ চালে এক চা চামচ চালের গুঁড়া মিশিয়ে সামান্য ঘি দিয়ে দিনে তিনবার খেলে গ্যাস, বেলচিং, পেটে গর্জন ও পেটের আলসারের সমস্যা কখনোই আসবে না। এমনকি যারা বছরের পর বছর ধরে পেটের আলসারের জন্য বড়ি খাচ্ছেন তারাও আন্নাপোডি দিয়ে দ্রুত সেরে উঠতে পারেন। তরকারি নিমের নির্যাস, নিমের নির্যাস, নেলির নির্যাস ছোট ছোট করে কেটে জলে সিদ্ধ করে শিশুদের খাওয়ালে দুধের বমি বন্ধ হয়ে যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *